, মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট ২০২৫, ২১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
ফুলবাড়ীতে দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তা প্রত্যাহারের পাঁচ দফা দাবিতে উত্তাল ছাত্র-জনতা গোয়ালন্দে হোসাইন ইয়ুথ ফাউন্ডেশন আয়োজিত প্রীতি ফুটবল ম‍্যাচে পাবনা নগরবাড়ী জয়ী ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-আসনের সীমানা পুর্নবিন্যাসের প্রতিবাদে বিজয়নগরে জামায়াতে ইসলামীর বিক্ষোভ মিছিল- মহাসড়ক অবরোধ তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায় বাঞ্ছারামপুরে আলোচিত শাহিনুর হত্যাকান্ডের রহস্য উদঘাটন আদালত চত্বরে ডিম নিক্ষেপের ঘটনায় ছাত্রদলের পাঁচ নেতাকর্মী আটক সরাইলে ছিনতাইকারীদের হামলায় ব্যবসায়ী নিহত আলীকদমে পিআইও’র বিরুদ্ধে বিল আটকে রাখার অভিযোগে চেয়ারম্যান-মেম্বারদের ঘেরাও কর্মসূচি জাতীয় মাদকবিরোধী অভিযানে চকরিয়ায় ১০ জন গ্রেপ্তার, মোবাইল কোর্টে কারাদণ্ড টেকনাফে ভয়ংকর অস্ত্রভাণ্ডারসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী ‘শফি ডাকাত’ গ্রেপ্তার

যেকোনো বয়সে, যে কারও কিডনিতে পাথর হতে পারে

যে কোনো বয়সে, যে কারও কিডনিতে পাথর হতে পারে

কিডনি আমাদের শরীরের ছাঁকনি হিসেবে কাজ করে। শরীরের অপ্রয়োজনীয় ও অপদ্রব্য শরীর থেকে বের করে দেয়। প্রায় ১০ শতাংশ মানুষের জীবনে কিডনিতে পাথর হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
অনেকেরই কিডনিতে পাথর দেখা দেয়। এটি যেকোনো বয়সে, যে কারও হতে পারে। কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের তিন গুণ বেশি।
কিডনির পাথর কেন হয়
ডিহাইড্রেশনের কারণে প্রস্রাবে দ্রব অত্যধিক ঘন হলে পাথরের কণা বা ক্রিস্টাল তৈরি হয়। যাঁরা গরম আবহাওয়ায় কাজ করেন ও পর্যাপ্ত পানি পান করেন না, তাঁদের পাথর তৈরির আশঙ্কা বেশি। তাই মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে কিডনি পাথরের রোগী বেশি পাওয়া যায়।
প্রস্রাবের সংক্রমণ থেকেও পাথর হতে পারে। সংক্রমণের ফলে প্রস্রাবে সাইট্রেট, ম্যাগনেশিয়াম ও জিংকের পরিমাণ কমে যায়। সাইট্রেট, ম্যাগনেশিয়াম, জিংক পাথর তৈরি প্রতিরোধ করে।
রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা বেড়ে গেলে কিডনিতে পাথর হতে পারে। কিডনি পাথরের ৭০ থেকে ৮০ শতাংশই ক্যালসিয়াম অক্সালেট। এ ছাড়া ক্যালসিয়াম ম্যাগনেশিয়াম ফসফেট অক্সালেট পাথরও হয়ে থাকে।
দীর্ঘদিন রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি থাকলে কিডনিতে পাথর হতে পারে। গেঁটে বাতজনিত রোগীদের এ পাথর হওয়ার ঝুঁকি বেশি।

প্যারাথাইরয়েড গ্রন্থির অত্যধিক কার্যকারিতা ও হরমোন বেশি তৈরি হলে রক্তে ও প্রস্রাবে ক্যালসিয়াম বেড়ে যায়। সে ক্ষেত্রে বারবার কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়।

ফুলবাড়ীতে দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তা প্রত্যাহারের পাঁচ দফা দাবিতে উত্তাল ছাত্র-জনতা

যেকোনো বয়সে, যে কারও কিডনিতে পাথর হতে পারে

প্রকাশের সময় : ০৩:৪২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ জুলাই ২০২৫

যে কোনো বয়সে, যে কারও কিডনিতে পাথর হতে পারে

কিডনি আমাদের শরীরের ছাঁকনি হিসেবে কাজ করে। শরীরের অপ্রয়োজনীয় ও অপদ্রব্য শরীর থেকে বের করে দেয়। প্রায় ১০ শতাংশ মানুষের জীবনে কিডনিতে পাথর হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
অনেকেরই কিডনিতে পাথর দেখা দেয়। এটি যেকোনো বয়সে, যে কারও হতে পারে। কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের তিন গুণ বেশি।
কিডনির পাথর কেন হয়
ডিহাইড্রেশনের কারণে প্রস্রাবে দ্রব অত্যধিক ঘন হলে পাথরের কণা বা ক্রিস্টাল তৈরি হয়। যাঁরা গরম আবহাওয়ায় কাজ করেন ও পর্যাপ্ত পানি পান করেন না, তাঁদের পাথর তৈরির আশঙ্কা বেশি। তাই মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে কিডনি পাথরের রোগী বেশি পাওয়া যায়।
প্রস্রাবের সংক্রমণ থেকেও পাথর হতে পারে। সংক্রমণের ফলে প্রস্রাবে সাইট্রেট, ম্যাগনেশিয়াম ও জিংকের পরিমাণ কমে যায়। সাইট্রেট, ম্যাগনেশিয়াম, জিংক পাথর তৈরি প্রতিরোধ করে।
রক্তে ক্যালসিয়ামের মাত্রা বেড়ে গেলে কিডনিতে পাথর হতে পারে। কিডনি পাথরের ৭০ থেকে ৮০ শতাংশই ক্যালসিয়াম অক্সালেট। এ ছাড়া ক্যালসিয়াম ম্যাগনেশিয়াম ফসফেট অক্সালেট পাথরও হয়ে থাকে।
দীর্ঘদিন রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি থাকলে কিডনিতে পাথর হতে পারে। গেঁটে বাতজনিত রোগীদের এ পাথর হওয়ার ঝুঁকি বেশি।

প্যারাথাইরয়েড গ্রন্থির অত্যধিক কার্যকারিতা ও হরমোন বেশি তৈরি হলে রক্তে ও প্রস্রাবে ক্যালসিয়াম বেড়ে যায়। সে ক্ষেত্রে বারবার কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়।