মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ🙏
যশোরের ভ্যান চালকের মেয়ে মীমের ভর্তি নেয়নি গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়!!!
মীম আখতার শিখা গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পায়। ভ্যানচালক পিতার মেধাবী কন্যা মিম চান্স পেয়ে পিতার স্বপ্নকে পূরণ করতে খুব চড়াই উৎরাই পেরিয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পান। রেজাল্টের পর অনলাইনের মাধ্যমে ভর্তির টাকাও পরিশোধ করেন। টাকা পরিশোধ করার পরে কাগজপত্র জমা দেয়ার সময়সীমা ১/৭/২৫ইং উল্লেখ ছিল কিন্তু মিম ও তার পরিবার ভুলক্রমে বোঝে যে জুলাইয়ের ৭ তারিখে কাগজপত্র জমা দেয়ার নির্ধারিত তারিখ। এই ভেবে গত ৭ তারিখে টাকা ধার দেনা করে ও ভ্যান চালিয়ে পাওয়া টাকা নিয়ে যশোর থেকে গোপালগঞ্জের উদ্দেশ্যে রওনা দেন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে কাগজপত্র জমা দিতে চান কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ মিমের কাগজপত্র জমা নেননি। এবং মিমের সাথে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যোগাযোগও করেননি। এ অবস্থায় হতাশ হয়ে যশোরে ফিরে আসেন মীম ও তার ভ্যানচালক পিতা। সামান্য এই ভুলের জন্য মীমের বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির সুযোগ কি বঞ্চিত হবে? মীমের স্বপ্ন পূরণ হবে না?
মীম বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির বিষয়ে সহযোগিতা চান।
অসহায় মেয়েটির পাশে দাঁড়ানোর জন্য সবাই একটু শেয়ার দিন ,যাতে প্রধান উপদেষ্টার নজরে আসে বিষয়টি!!