চট্টগ্রামে গার্মেন্টস থেকে জব্দ হওয়া ৫১,০০০ সেট সামরিক পোশাক KNF-এর জন্য নয়, বরং ছিল আরাকান আর্মির জন্য—যাদের হাতে একসময় রোহিঙ্গা মুসলিমরা গণহত্যার শিকার হয়েছিল এবং লক্ষাধিক মানুষ বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়।
ডিবি পুলিশের অভিযানে মে মাসে দুই দফায় প্রায় ৫১,০০০ সেট পোশাক জব্দ করা হয়, যার অর্ডারদাতা বাইয়ার সব উপকরণ সরবরাহ করেছিল। অথচ KNF-এর সদস্য মাত্র ২ হাজার—ফলে প্রশ্ন ওঠে, এই বিশাল চালান কার জন্য?
👉 জব্দ পোশাকের ডিজাইন KNF-এর নয়, বরং আরাকান আর্মির সঙ্গে মিলে যায়।
👉 এত বড় অভিযান হলেও পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থা এটি গোপন রাখে, মিডিয়াতে ব্রিফিংও দেয়নি।
👉 মামলায় KNF-এর নাম জুড়ে দেওয়া হলেও, আদালতে তা টিকবে না বলেই ধারণা।
এই ঘটনার পেছনে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গোপন ভূমিকার অভিযোগ উঠেছে। চট্টগ্রামে তাঁর প্রভাব ও আন্তর্জাতিক এনজিওদের সহায়তা ছাড়া এত বড় অপারেশন বাস্তবায়ন অসম্ভব।
এছাড়া পাহাড়ে স্বাধীনতার দাবিকে ঘিরে বিদেশি এনজিও ও চরমপন্থী গোষ্ঠীর সঙ্গে আরাকান আর্মির দীর্ঘদিনের সম্পর্ক রয়েছে—যা সরকারের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি।
সরকার যদি এ বিষয়ে কঠোর অবস্থান না নেয়, তাহলে জাতীয় নিরাপত্তা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।